একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সাজাতে খাদ্যমন্ত্রী লজ্জিত!
অন্যের অপমান দেখার নেশা বড় নেশা!
চতুর্দিকে যখন দুর্নীতির সয়লাব,ডেসটেনির ৪ হাজার কোটি টাকা কোন টাকাই না,বেসিক ব্যাংকের ১ হাজার কোন ব্যাপারই না,বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮০০ কোটি টাকা রিজার্ভ চুরি তেমন কোন ঘটনাই না। সেখানে সাধারণ মামলায় সাজা হওয়ায় আমাদের খাদ্যমন্ত্রী জনাব কামরুল ইসলাম একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে লজ্জিত হয়েছেন বলে সময় টিভিতে দেখানো হয়েছে। মূলত উনার লজ্জিত হওয়া কি নির্লজ্জতা নয়??
সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে যখন অপরাধ আর ঘুষের ছড়াছড়ি। পুলিশের চাকরি নিতে ১৪ লাখ,রেলের চাকরি নিতে ৮ লাখ। বিল্ডিং তৈরী করে বাঁশ দিয়ে,মাদক,জুয়া, চুরি,ছিনতাই,রাস্তা-ঘাটে ডাকাতি-সন্ত্রাসী,নারী উত্যক্ত-যৌতুক প্রবল বৃদ্ধি,মেধাবীদের অবমূল্যায়ন যখন আকাশ সীমা,সকল পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসরে প্রতিযোগিতা চলছে দেধারছে। তখন সেগুলো রোধ না করে দিব্যি দনি পার করে একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে লজ্জিত হওয়া মানায় না।
প্রতিটি অপরাধীর শাস্তি নিশ্চিত করা স্বাধীন বিচার বিভাগের অপরিহার্য কর্তব্য। আমরা সেটাই চাই।
প্রতিটি অপরাধীর শাস্তি নিশ্চিত করা স্বাধীন বিচার বিভাগের অপরিহার্য কর্তব্য। আমরা সেটাই চাই।
আসলে সুন্দর দেশ এবং আলোকিত সমাজ গঠনে দশেপ্রেমিক,সচেতন পাঞ্জেরীর বড়ই অভাব। পকেট রাজনীতি আর স্বার্থবাদীতা বেড়েই যাচ্ছে। তাই কবি ফররুল আহমেদ এর পাঞ্জেরী কবিতার লাইনটি বড়ই মনে পড়ছে। রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরী??
No comments
Thanks for comment